পরীক্ষা পদ্ধতি
পরীক্ষা পদ্ধতি
সকল শ্রেণিতে সেমিস্টার পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। বছরে দুটি সেমিস্টার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিটি সেমিস্টারের পূর্বে সেমিস্টারের আদলে ১০০ নম্বরের একটি মডেল টেস্ট নেয়া হয়। তা থেকে ৫০ নম্বর আর সেমিস্টার থেকে ৫০ নম্বর নিয়ে মোট ১০০ নম্বরের আলোকে সেমিস্টার পরীক্ষার ফলাফল প্রস্তুত করা হয়। পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন শেষে অভিভাবককে দেখানোর জন্য ছাত্রদের কাছে ফেরত দেয়া হয়। ১ম ও ২য় সেমিস্টার পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর সকল উত্তর পত্র একত্রে অভিভাবকের স্বাক্ষরসহ ফেরত দিতে হয়। নির্দিষ্ট বিষয় ছাড়াও প্রতিটি ছাত্রকে ১০০ নম্বরের সাধারণ জ্ঞান, ৫০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা ও ৫০ নম্বরের আমলী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। কোর্সের সকল বিষয়ে উত্তীর্ণ হয়েও যদি কোন ছাত্র মৌখিক বা আমলী পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয় তাহলে তাকে অকৃতকার্য হিসেবে গণ্য করা হয়। শেষ সেমিস্টারের প্রাপ্ত নম্বরের সাথে অন্য সেমিস্টারের প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে গড় নম্বরে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হয়। এবতেদায়ী সমাপনী থেকে কামিল পর্যন্ত গ্রেডিং পদ্ধতিতে ফলাফল নির্ধারণ করা হয়। প্রতি সেমিস্টারের ফলাফল প্রকাশের পর প্রোগ্রেস রিপোর্টের মাধ্যমে ফলাফল প্রকাশ করে অভিভাবককে জানিয়ে দেওয়া হয়।